এখন ভাইরাল জ্বরের সময় চলছে এই সময়ের জন্য ২ টা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ
১। নাপা বা যে কোন প্যারাসিটামল খাওয়ার পর খাওয়া উত্তম। তবে জরুরী সময় খালি পেটে নাপা খাওয়া যাবে। বাচ্চা খাচ্ছে না বিধায় নাপা না খাইয়ে উচ্চমাত্রার জ্বর সহ্য করতে দেয়া উচিত হবে না। এছাড়া এই সময়ের উচ্চমাত্রার জ্বরে সাপজিটরী দেয়া বেশি যুক্তিযুক্ত। সাপজিটরী খালি পেটে দিলে কোন সমস্যা নাই। ডোজ আর্টিকেলে দেয়া আছে।
২। বাচ্চারা এই জ্বরের সময় একদম খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে। অনেক বাচ্চার বমি বমি ভাব হচ্ছে এবং কয়েকবার বমিও হচ্ছে। এরকম অবস্থায় বমির ঔষধ দিলে বাচ্চাদের একদম খাওয়া বন্ধ করে দেয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা উন্নতী আনতে পারে।
৩। ভাইরাল জ্বরের সময় বলে সব বাচ্চার ভাইরাল জ্বরই হচ্ছে না। ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও অন্যান্য জ্বর আগের মতই চলমান আছে। তাই ৩-৪ দিন হয়ে গেলে, আপনি বাসায় বসে জ্বর কমে যাবে তার অপেক্ষা করতে পারেন না। এরকম বেশ কিছু কেইস পাচ্ছি যে ভাইরাল জ্বর ভেবে বাসায় বসে ছিল, ৭ দিন পর টেষ্ট করে দেখা যাচ্ছে রক্তে ইনফেকশন অনেক বেড়ে গেছে, যা বাচ্চাকে জীবন সংকটে ফেলে দিচ্ছে।
৩। ভাইরাল জ্বরের সময় বলে সব বাচ্চার ভাইরাল জ্বরই হচ্ছে না। ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও অন্যান্য জ্বর আগের মতই চলমান আছে। তাই ৩-৪ দিন হয়ে গেলে, আপনি বাসায় বসে জ্বর কমে যাবে তার অপেক্ষা করতে পারেন না। এরকম বেশ কিছু কেইস পাচ্ছি যে ভাইরাল জ্বর ভেবে বাসায় বসে ছিল, ৭ দিন পর টেষ্ট করে দেখা যাচ্ছে রক্তে ইনফেকশন অনেক বেড়ে গেছে, যা বাচ্চাকে জীবন সংকটে ফেলে দিচ্ছে।
৪। এই সিজনের ভাইরাল জ্বর গুলো উচ্চ মাত্রার হচ্ছে এবং নাপা বা অন্য প্যারাসিটামল দেয়ার পরও ছেড়ে যাচ্ছে না। ৩-৪ ঘন্টা একটু কম থেকে আবার উচ্চমাত্রায় ফিরে আসছে। এরকম ক্ষেত্রে ১-২ দিন ৪ ঘন্টা পর পর নাপা দিতে পারেন এবং অপেক্ষা করতে পারেন। কুসুম গরম পানি দিয়ে বার বার গা মুছিয়ে দিবেন। এতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।